যে সকল গ্রহদের কথা জ্যোতিষ শাস্ত্রে উল্লেখ নাই
নীল গ্রহ নেপচুন
সৌরজগতের সবচেয়ে দূরের গ্রহটির নাম নেপচুন। সূর্য থেকে দূরত্বের হিসাবে এ গ্রহটির অবস্থান অষ্টম। আয়তনের দিক থেকে নেপচুন সৌরজগতের চতুর্থ বৃহত্তম গ্রহ। ভরের হিসাবে গ্রহটির অবস্থান তৃতীয়। এ গ্রহটির ভর পৃথিবীর ভরের প্রায় ১৭ গুণ বেশি। রোমান সমুদ্র দেবতা নেপচুনের নামানুসারে এ গ্রহটির নাম রাখা হয়েছে নেপচুন। নেপচুনের বায়ুমণ্ডলের বেশির ভাগই দখলে রেখেছে হাইড্রোজেন ও হিলিয়াম। মিথেনের উপস্থিতিও রয়েছে এ গ্রহের বায়ুমণ্ডলে। আর এ কারণেই গ্রহটি দেখতে নীল। তবে একই পরিমাণ মিথেনের উপস্থিতি ইউরেনাসের বায়ুমণ্ডলে থাকলেও নেপচুন দেখতে বেশি নীল। এ কারণে ধারণা করা হয়, এ গ্রহটির নীল হওয়ার পেছনে আসলে অন্য কোনো কারণ রয়েছে। জন কউচ অ্যাডামস ও আরবেইন লি ভেরিয়ার নমের দুইজন জ্যোতির্বিদ নেপচুন গ্রহটি প্রথম আবিষ্কার করেন। দূরবীক্ষণযন্ত্রের বদৌলতে গাণিতিক হিসাব-নিকাশের মাধ্যমে আবিষ্কৃত হওয়া গ্রহের তালিকায় এ গ্রহটি প্রথম। নেপচুনের ওপর দিয়ে একসময় একটা শক্তিশালী ঝড় বয়ে যায়। সূর্য থেকে নেপচুনের গড় দূরত্ব প্রায় সাড়ে চার বিলিয়ন কিলোমিটার। সূর্যের চারপাশ একবার ঘুরে আসতে এ গ্রহটির সময় লাগে পৃথিবীর ১৬৪ বছরের কিছু বেশি। আবিষ্কারের পর নেপচুন মাত্র একবারই সূর্যকে প্রদক্ষিণ করেছে। এ পর্যন্ত নেপচুনের ১৩টি উপগ্রহের সন্ধান পেয়েছেন বিজ্ঞানীরা। নেপচুনের সবচেয়ে বড় উপগ্রহটির নাম ট্রাইটন। নেপচুন ও ইউরেনাসের গঠনে নানা মিল রয়েছে। এ গ্রহ দুটির গঠন সৌরজগতের বাকি দুটি গ্যাস দানবখ্যাত গ্রহ বৃহস্পতি ও শনির চেয়ে আলাদা। নেপচুন ও ইউরেনাসকেও বিজ্ঞানীরা অনেক সময়ই গ্যাস দানব বলে থাকেন। সূর্য থেকে দূরত্বের কারণে নেপচুনের বাইরের বায়ুমণ্ডল সৌরজগতের শীতলতম স্থানগুলোর একটি। তবে কেন্দ্রে নেপচুনের তাপমাত্রা প্রায় পাঁচ হাজার ডিগ্রি সেলসিয়াস।
প্লুটোর কারণেই নেপচুন সর্বশেষ গ্রহ
১৯৩০ সালে আবিষ্কারের পর থেকে প্লুটোকেই সৌরজগতের সর্বশেষ গ্রহ হিসেবে ধরা হতো। কিন্তু ২০০৩ সালে ইন্টারন্যাশনাল অ্যাস্ট্রোনমিক্যাল ইউনিয়নের সাধারণ সভায় প্লুটোকে গ্রহের তালিকা থেকে বাদ দেওয়া হয়। কারণ একটি পূর্ণ গ্রহ হতে যে ভরের সঙ্গে সঙ্গে যে সুস্থিতি অর্জন করার প্রয়োজন সেটি প্লুটোর নেই। যে কারণে প্লুটোকে গ্রহের তালিকা থেকে বাদ দিয়ে বামন গ্রহ নাম দেওয়া হয়। এরপর থেকে নেপচুনকেই ধরা হয় সৌরজগতের সর্বশেষ ও পৃথিবীর থেকে সবচেয়ে দূরবর্তী গ্রহ হিসেবে।
ইউরেনাস গ্রহ
সপ্তম গ্রহ
সূর্য থেকে দূরত্ব ২৯০ কোটি কিমি
১ ইউরেনাস দিবস = ১৭ ঘণ্টা ১৪ মিনিট
১ ইউরেনাস বছর = ৮৪ বছর (পৃথিবীর)
ইউরেনাসকে বলা হয় বরফ দানব , গ্রহের উপাদান পানি, মিথেন , অ্যামোনিয়া । গ্রহের ছোট কঠিন কেন্দ্র রয়েছে।
বায়ুমণ্ডলের উপাদান - হাইড্রোজেন, হিলিয়াম ও সামান্য মিথেন ।
উপগ্রহ - ২৭ টি
বলয়- অনুজ্বল বলয় আছে, আভ্যন্তরীণ বলয় সরু, বহির্ভাগের বলয় উজ্জল রঙের।
গ্রহ পূর্ব থেকে পশ্চিমে আবর্তন করে।
প্রাণ নেই এবং প্রাণ ধারণের মত অনুকূল পরিবেশ নেই।
ইউরেনাসের নিরক্ষরেখা তার অক্ষের ( যে পথে সূর্যকে প্রদক্ষিণ করে ) সাথে প্রায় ৯০ ডিগ্রি কোণে অবস্থান করে। ধারনা করা হয়, অতীতে অন্য কোন গ্রহের সাথে সংঘর্ষের ফল এই অস্বাভাবিক কোণ ।
ইউরেনাস সৌরজগতের ২ টি বরফ দানবের একটি ( আরেকটি নেপচুন ) । বায়ুমণ্ডল প্রধানত হাইড্রোজেন ও হিলিয়ান দ্বারা গঠিত, সামান্য পরিমাণে মিথেন , পানি ও অ্যামোনিয়া রয়েছে। মিথেন গ্যাসের জন্য ইউরেনাসের রঙ নীল দেখায়। মিথেন গ্যাস সূর্যের আলো থেকে লাল তরঙ্গ অংশ শোষণ করে। ইউরেনাস বছরের প্রায় এক-চতুরতাংশ সময় সূর্য সরাসরি মেরু অঞ্চলে আলোকিত করে, এই সময় অন্য অংশে দীর্ঘ অন্ধকার শীতকাল থাকে।
বলয়
ইউরেনাস গ্রহে ২ সেট বলয় আছে। ১৯৭৭ সালে আবিষ্কৃত হয়েছে, আভ্যন্তরীণ অংশে ৯ টি বলয় আছে, এই অংশটি সরু ও কৃষ্ণকায় । Voyager 2 নতুন ২ টি বলয়ের সন্ধান পেয়েছে। বহির্ভাগের বলয় উজ্জল রঙের।
বুধের কাল্পনিক প্রতিবেশী 'ভলকান' -
১৯ শতকের লম্বা একটা সময় জুড়ে একদল বিজ্ঞানী পৃথিবীবাসীকে ধারনা দেন যে ,বুধ সুর্যের নিকটবর্তী গ্রহ নয় বরং বুধ ও সুর্যের মাঝামাঝি আরো একটি গ্রহ রয়েছে। বিজ্ঞানীগন বেশ কয়েক বছর যাবত হিসেব করে দেখলেন যে বুধ সূর্যকে যে কক্ষপথে প্রদক্ষিন করার কথা সেভাবে করছে না। প্রতিবার সূর্যের নিকটবর্তী হবার সময় তা একটু করে পরিবর্তিত হচ্ছে। এই অস্বাভাবিকতা বুধের উপর শুক্রের প্রভাব পর্যবেক্ষন করেও অনুমান করা যাচ্ছিল না। এর ফলে কৌতুহল দেখা দেয় সূর্য আর বুধের মাঝামাঝি অন্য কোন গ্রহের অস্তিত্ব নিয়ে।
বিজ্ঞানীদের এই দলের মাঝে ছিলেন প্রখ্যাত ফরাসী বিজ্ঞানী আরবাইন জোসেফ লে ভেরিয়ার। ১৮৫৯ সালে তিনি তাঁর প্রদান করা তত্ত্বে অনুমান করেন যে সূর্য আর বুধের মাঝে অবশ্যই আরো একটি গ্রহ রয়েছে যার অভিকর্ষ বলের প্রভাবে বুধের কক্ষপথ প্রভাবিত হচ্ছে। এই অনুমিত গ্রহটিই ভলকান হিসেবে পরিচিতি পায় সর্বত্র। উল্লেখ্য, ১৩ বছর পূর্বে লে ভেরিয়ার প্রখ্যাত বিজ্ঞানী আইজাক নিউটনের 'থিওরি অফ গ্র্যাভিটি'র সুত্র দ্বারা নেপচুন এর অস্তিত্ব ও এর কক্ষপথের উপর ইউরেনাসের প্রভাব নির্নয় করেন যার ফলে তাঁর 'ভলকান' তত্ত্ব ও সর্বত্র গ্রহনযোগ্যতা পায়। তিনি আরো বলেন , সূর্যের অতি নিকটবর্তী হওয়ায় আলোর উজ্জ্বলতার কারনে ভলকান পর্যবেক্ষন অসম্ভব ছিল।
লে ভেরিয়ারের এমন যুক্তি উপস্থাপনের পর তন্ন তন্ন করে খোঁজা সত্ত্বেও পরবর্তী কয়েক দশকে খোজ মিলেনি এই ভলকানের। ১৯১৫ সালে প্রখ্যাত বিজ্ঞানী আলবার্ট আইনস্টাইন তাঁর 'থিওরি অফ রিলেটিভিটি' এর দ্বারা ভলকান এর অস্তিত্ব নিখুঁত ভাবে নাকচ করে দেন। তাঁর মতে সূর্যের মত অতিকায় ভরসম্পন্ন বস্ত স্পেস টাইম, আলোর গতিপথের মত বুধের কক্ষপথকেও অনায়াসেই প্রভাবিত করতে পারে। তিনি আরো বলেন বুধ ও সূর্যের মধ্যে কোন গ্রহ থাকার মত পরিবেশ নেই।
জন্ম-লগ্নের ১ম, ৪র্থ, ৭ম ও ১০ম স্থানকে 'কেন্দ্র' বলে। যেমন মেষ লগ্নের নক্ষত্রে ১ম স্থানে মেষ, ৪র্থ স্থান কর্কট, ৭ম স্থানে তুলা এবং ১০ম স্থানে মকর রয়েছে। সুতরাং ১ম স্থানে, কর্কটের স্থানে, তুলার স্থানে এবং মকরের স্থানে কোন গ্রহ থাকলে তা কেন্দ্রে আছে ধরা হয়। ৯ম ও ৫ম স্থানকে কোণ বলে এবং ৬ষ্ঠ, ৮ম ও ৯ম স্থানকে দুঃস্থান বলে। গ্রহগণ জন্ম-লগ্নের কেন্দ্র ও কোণে বলশালী হয় এবং শুভ ফল প্রদান করে কিন্তু দুঃস্থানে অশুভ ফল প্রদান করে। জন্ম-রাশি বা জন্ম-লগ্নকে ১ম স্থান ধরে অবশিষ্ট রাশিগুলোকে ২য়, ৩য়, ৪র্থ এই ক্রমে গণনা করে শেষ পর্যমত্ম যে ১২টি স্থান পাওয়া যায় ঐ ১২টি স্থান দ্বারা ১২ প্রকার ভাব ফল নির্ণয় করা হয়। ১ম অর্থাৎ জন্ম-লগ্ন ও জন্ম-রাশি থেকে দেহভাব, ৩য় স্থান থেকে ভ্রাতৃভাব, ৪র্থ স্থান থেকে বন্ধুভাব, ৫ম স্থান থেকে পুত্রভাব, ৬ষ্ঠ স্থান থেকে শত্রুভাব, ৭ম স্থান থেকে পতি বা পত্নীভাব, ৮ম স্থান থেকে আয়ু বা নিধনভাব, ৯ম স্থান থেকে ভাগ্য বা ধর্মভাব, ১০ম স্থান থেকে কর্মভাব, ১১শ স্থান থেকে আয়ভাব এবং ১২শ স্থান থেকে ব্যয়ভাব বিচার করা হয়। যেমন- মেষ রাশি বা মেষ লগ্নের ৭ম স্থানে তুলা রাশি অবস্থিত। ৭ম স্থান দ্বারা পতি বা পত্নীযোগ, বিবাহ ও দাম্পত্য-জীবন বিচার করা হয়। এখন মেষ রাশির ৭ম স্থানে অর্থাৎ তুলা রাশিতে যদি শুভ, উচ্চস্থ ও মিত্র গ্রহ অবস্থান করে এবং শুভ গ্রহের দৃষ্টি থাকে তবে ঐ জাতকের পতি বা পত্নী, বিবাহ ও দাম্পত্য-জীবন সুন্দর হবে। এর বিপরীত হলে বিপরীত ফল প্রসব করবে। এভাবে দ্বাদশ স্থানে গ্রহ-নক্ষত্রে অবস্থান অনুসারে দ্বাদশ প্রকার ভাব বিচার করা হয়। দ্বাদশ স্থানের অধিপতি গ্রহের অবস্থান অনুসারেও দ্বাদশ ভাব নির্ণয় করা হয়। যেমন- মেষ রাশির অধিপতি মঙ্গল তাই মঙ্গল হবে লগ্নপতি। মেষ রাশির ২য় স্থানে বৃষ রাশি রয়েছে। বৃষ রাশির অধিপতি শুক্র তাই শুক্র হবে তনুপতি। এই শুক্রের শুভ বা অশুভ দ্বারা তনু বা দেহভাবের শুভাশুভ বিচার করা হয়।
জ্যোতিষে কয়েকটি প্রয়োজনীয় সূত্র : (আপনাদের জন্মকুণ্ডলী মিলিয়ে দেখে নিন)
১. অষ্টমে রবি+রাহু - বদনাম যোগ।
২. দ্বিতীয় বা দ্বা্দশে ( শনি+কেতু) থাকলে ঋন হবেই।
৩.শুক্র খারাপ থাকলে অভিনেতা বা অভিনেত্রি হওয়ার স্বপ্ন না দেখাই ভাল।
৪.রবি + শুক্র +ভলকান জন্মছকে এক সঙ্গে থাকলে জীবনে কোন না কোন সময় দারিদ্র আসবেই।
৫. রবি+কেতু +নেপচুন , রবি+রাহু, রবি+শনি, মঙ্গল+শুক্র, শুক্র+কেতু, শুক্র+রাহু+উরেনাস , বৃৃহস্পতি+রাহু, বৃৃহস্পতি+কেতু, বুধ+কেতু+ভলকান , বুধ+রাহু, শনি+মঙ্গল+শুক্র+রাহু, রবি+বুধ+কেতু, শনি+মঙ্গল+রাহু, এই অশুভ যোগ গুলির সার্থক প্রতিকার না করলে জীবনে একটির পর একটি সমস্যা লেগেই থাকবে।
৬. জন্মছকে সব গ্রহগুলি নীচস্থ হলে অধিক মন্দ হেতু রাজ যোগের সৃষ্টি হয়, এই যোগে নিজস্ব ফ্যক্টট্রি হয়।
৭. জন্মছকে সব গ্রহগুলি উচ্চস্থ হলে সন্ন্যাস হয়।
৮. জন্মছকে কোন কিছু হওয়ার connection না থাকলে, প্রতিকারের মাধ্যমে সেই যোগ এনে দেওয়া যায় না। বিবাহ, চাকরি, প্রেম ইত্যাদি সব জন্মের সময় নিজের ভাগ্যে নিয়েই জন্মায়। গ্রহের অশুভ যোগ, অশুভ অবস্থানে যখন সময় খারাপ চলে তার থেকে মুক্তি পেতেই প্রতিকার প্রয়োজন হয়।
৯.জ্যোতিষের সব থেকে বড় বিভাগ হল সার্থক প্রতিকার নির্বাচন করা।
১০. রাহু+মঙ্গল +নেপচুন জাতক/জাতিকার এনর্জি নষ্ট করে। সুগার হয়। উচ্চ রক্তচাপ
১১. রবি+রাহু+উরেনাস জাতক জাতিকাকে আত্মবিশ্বাসের অভাব আনে। চোখ এর রোগ হয়।
উগ্র মেজাজ, প্রচন্ড ক্রোধী
১২. ৭ম ভাবে কেতু+মঙ্গল +প্লুটো যোগ - বিবাহিত জীবনকে নষ্ট করবেই।প্রবল সাংসারিক অশান্তি
১৩. দ্বিতীয়ে শনি+কেতু +প্লুটো - দাঁত নিয়ে ভোগান্তি, মুখে দুর্গন্ধ
১৪. ষষ্ঠে কেতু + শুক্র +নেপচুন - যৌন অক্ষমতা। বিকৃত রুচি, কামুক
Astro Research Centre
Lob Mukherjee Govt.Enrolled &Enlisted Astrologer
Founder of Astro Research Centre
ph no ফোন : 8906959633/9593165251
Email --lobmukherjeejsmarc@gmail .com
Add--Rampurhat .Harisava para.Birbhum pin no 731224
please like and share my page --Astro Research Centre
contact www.arcsm.in
My website- arcsm.in
Please visit here
For Registration check in here.
All kind of Gems Stone are Testing here
All Kind of Certified Gems and Stone available here
পাইকারী ও খুচরা মূল্যে সকল প্রকার রত্ন পাওয়া যায়
রত্ন ব্যবসায়ীরা ও জ্যোতিষ বন্ধুরা যোগাযোগ করুন
জ্যোতিষ শাস্ত্র বা জন্ম কুণ্ডলী নিয়ে কোনো প্রশ্ন থাকলে আমার হোয়াটস্যাপ no 8906959633
নিজের নাম, ঠিকানা ও জন্ম তারিখ, সময়, স্হান লিখে পাঠাবেন
হরে কৃষ্ণ মহামন্ত্র রোজ পাঠ করুন রত্ন ধরনের প্রয়োজন নাই
আপনি কি জানতে চান আপনার ভাগ্যের অনুকূল ও প্রতিকূল পরিস্থিতি গুলি কি কি?? এবং অনলাইন poriseva পরিষেবা পেতে চান
তাহলে এখুনি আপনার জন্ম তারিখ , জন্ম সময় , জন্ম স্থান এই website www.arcsm.in গিয়ে ৫০০/১০০০টাকা দিয়ে registration করুন আপনা কে সমস্ত বিষয় সম্পর্কে জানানো হবে ..ও কুন্ডলী (pdf )ও প্রতিকার লিখে প ঠানো হবে।
হরে কৃষ্ণ হরে কৃষ্ণ কৃষ্ণ কৃষ্ণ হরে হরে,
হরে রাম হরে রাম রাম রাম হরে হরে ৷ গ্রহ রত্নের প্রয়োজন নাই
ভিডিও গুলি দেখুন ভালো লাগবে
https://youtu.be/0FC2NeuQb1I
https://youtu.be/sizQ22QSnyQ
https://youtu.be/wIQ_xyy90c4
https://youtu.be/ZObQ8HjqVdQ
https://youtu.be/XCd4SN2k0bo
https://youtu.be/LCoU4HRRYdo
https://youtu.be/8PaF7qS3Smk
Axis Bank
A/C No 917010026448091
Branch - Rampurhat
Branch Code --1131
IFSC Code -UTIB0001131
এছাড়া Google pay BHIM এবং phone pe তে টাকা পাঠাতে পারেন
বিঃ দ্রঃ স্হায়ী সদস্যপদ Membership rs 2400 সমস্ত প্রকার রত্নের উপর 20%ছাড় দেওয়া হবে
আমার নতুন youtube channel
https://www.youtube.com/channel/UCFgC3ww0Soj5GOrXjKuFJtw